1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. বিনোদন
  6. তথ্যপ্রযুক্তি
  7. সারাদেশ
  8. ক্যাম্পাস
  9. গণমাধ্যম
  10. ভিডিও গ্যালারী
  11. ফটোগ্যালারী
  12. আমাদের পরিবার
ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪ , ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেলা গোয়েন্দা শাখার অভিযানে বিপুল পরিমাণ ফেন্সিডিলের চালান আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : ০৫-০৭-২০২৩ ১২:১৭:১২ অপরাহ্ন
আপডেট সময় : ০৫-০৭-২০২৩ ১২:১৭:১২ অপরাহ্ন
জেলা গোয়েন্দা শাখার অভিযানে  বিপুল পরিমাণ  ফেন্সিডিলের চালান আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক:  হেরোইন এবং গাঁজা উদ্ধারের রেকর্ডের রেশ কাটতে না কাটতেই জেলা পুলিশ রাজশাহীর গোয়েন্দা শাখার অভিযানে স্মরণকালের বড় ফেন্সিডিলের চালান আটক করা হয়েছে।

আজ ৫ জুন  রাত ৩.৩০ ঘটিকার দিকে বাঘা থানার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের আলাইপুর গ্রামের জনৈক জামালের আম বাগানে ভারত থেকে পাচার করে আনা ৭৪৩ বোতল ফেন্সিডিল আটক করা হয়েছে।

নিখুঁত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ সুপার জনাব এবিএম মাসুদ হোসেন বিপিএম বার মহোদয়ের নির্দেশনায় জেলা ডিবির এসআই ইনামুল ইসলামের নেতৃত্বে একটা চৌকস টিম এই অভিযান চালিয়ে উল্লেখিত মাদকসহ দু ব্যক্তিকে আটক করে ।আটক ব্যক্তিরা হলো মোঃ চপল আলী (৩৫) পিতা- মৃত খামেদ মন্ডল সাং- আলাইপুর থানা-বাঘা জেলা-রাজশাহী, ২। মোঃ জামরুল শেখ (৩৪), পিতা-মৃত নুজবার শেখ, সাং-কাগমারি, থানা-সাগরপাড়া, জেলা-মুর্শিদাবাদ (ভারত)। আটক ভারতীয় নাগরিক জামরুল গত রাতেই এই পরিমান ফেন্সিডিল পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। বাংলাদেশের মাদক ব্যবসায়ীরা এই ফেন্সিডিল জামালের আম বাগানে গ্রহণ করবে এমন তথ্য পেয়ে গোয়েন্দা শাখার সদস্যবৃন্দ আম গাছে উঠে ধৈর্য্য সহকারে অপেক্ষা করতে থাকে ।

ভারতীয় নাগরিক জামরুল দেশি মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে ফেন্সিডিলের বস্তাগুলো হস্তান্তর করার এক পর্যায়ে ডিবি সদস্যবৃন্দ তাদের উপর ঝাপিয়ে পড়লে তিন মাদক ব্যবসায়ী পালিয়ে যায় এবং দুজনকে আটক করা সম্ভব হয়। জামরুলকে জিজ্ঞাসাবাদে জানায় এর আগেও সে অসংখ্যবার এমন বড় বড় চালান বাংলাদেশে এনেছে। সে আরও জানায় বর্ষাকালে নদীতে পর্যাপ্ত পানি থাকায় ফেন্সিডিল আনা সুবিধা হয়। সে ফেন্সিডিলের বস্তা টিউবের সাথে বেঁধে সাঁতরে নদী পাড়ি দেয়। জিজ্ঞাসাবাদে চপল জানায় সে দীর্ঘদিন ধরে ফেন্সিডিলের ব্যবসা করে আসছে।সে বাঘা থানার তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী। তার নামে বাঘা থানায় ৫টি মাদক এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলা রয়েছে।

ঘটনায় বাঘা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে৷ এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে গত মাসে জেলা পুলিশের অভিযানে সাড়ে সাত কেজি হেরোইনসহ এক ব্যক্তিকে এবং ৫৬ কেজি গাঁজাসহ দুব্যক্তিকে আটক করা হয়েছিল। মাদক নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত জেলা পুলিশের অভিযান চলবে। আমরা সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Daily Sonali Rajshahi

কমেন্ট বক্স

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ